বাংলাদেশ বিমান নিয়ে বেকায়দায় বেবিচক

দেশের বিভিন্ন বিমানবন্দরের উন্নয়ন ও রক্ষণাবেক্ষণ খাতে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় হয়।
করোনা মহামারিতে আয়ের উৎস এমনিতেই কমে গেছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক)। বিভিন্ন এয়ারলাইন্সের অ্যারনটিক্যাল ও নন-অ্যারনটিক্যাল চার্জই কেবল সংস্থাটির আয়ের ভরসা।
নতুন করে যাত্রী নিরাপত্তা ফি ও বিমানবন্দর উন্নয়ন ফি যাত্রীদের কাছ থেকে আদায় করেও কাক্সিক্ষত সেবা দিতে পারছে না।
আয়ের উৎস কমে যাওয়ায় স্বাভাবিক কার্যক্রম বিঘ্নিত হচ্ছে বলে জানিয়েছে বেবিচক।
বিশেষ করে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের কাছে সংস্থাটির পাওনা সবচেয়ে বেশি।
এ জন্য আগামী এক বছরের মধ্যে সব বকেয়া পরিশোধে বিমানকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
বেবিচকের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মফিদুর রহমান এ বিষয়ে বলেন, বিমানসহ বিভিন্ন এয়ারলাইন্সের কাছে বকেয়া রয়েছে।
কোভিডের কারণে সমস্যা বেশি হচ্ছে।
বেবিচকের উন্নয়ন প্রকল্পসহ স্বাভাবিক কার্যক্রম চালাতে এ অর্থ আদায় জরুরি হয়ে পড়ছে।
বিমান ছাড়া রিজেন্ট এয়ারওয়েজ, ইউএস-বাংলা ও নভোএয়ারের টাকার পরিমাণ তুলনামূলক অনেক কম।
সেসব প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকেও বকেয়া আদায়ে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
এমনকি মামলারও নজির আছে।
কিন্তু রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা বিমানের কাছ থেকে বকেয়া আদায় নিয়ে বিপাকে পড়েছে বেবিচক।
সূত্রঃ আমাদের সময়

সর্বশেষ আপডেট: ৫ ফেব্রুয়ারী ২০২১, ০৯:৪৯
Desk
এড্যমিন

পাঠকের মন্তব্য

ফেসবুকে

সর্বশেষ আপডেট

ভিডিও