ছুটিতে এসে দেশে আটকা পড়া দুবাই ও আবুধাবিগামী যাত্রীরা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের টিকিট সেলস অফিসে গিয়ে হয়রানি ও ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।
বিশেষ করে নির্ধারিত দিনের ফ্লাইটের টিকিট কাটতে না পেরে এখন অনেকে চাকরি হারানোর আশঙ্কায় রয়েছেন।
এর সাথে আবার যোগ হয়েছে করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট যথাসময়ে পাওয়া নিয়ে আশঙ্কা।
গত দু’দিন ধরে ঢাকার মতিঝিলের বিমান অফিস ও চট্টগ্রামের বিমান অফিসে দুবাই ও আবুধাবিগামী ফ্লাইটের যাত্রীরা ফিরতি টিকিট কনফার্ম করানো ও নতুন টিকিট কাটতে ভিড় জমান। অনেকে আবার ফিরতি টিকিট কেটে দেশে আসার পর করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট না পাওয়ার কারণে টিকিট কনফার্ম করতে পারছেন না বলে অভিযোগ রয়েছে।
দীর্ঘ সময় বিমান অফিসে অবস্থান করার পরও অনেকে নির্ধারিত দিনের টিকিট কাটতে না পেরে হতাশ হয়ে বাড়ি ফিরে যাচ্ছেন।
তবে বিমানের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা বলছেন, হঠাৎ যাত্রীদের চাপ বাড়ার কারণে বিমান সংস্থাগুলো কিছুটা বিপাকে পড়েছে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো: মোকাব্বির হোসেন বলেন, দুবাই-আবুধাবি রুটে ফ্লাইট বাড়ানোটা আমাদের ওপর নির্ভর করে না।
আবুধাবিতে যে রেসট্রিকশন ছিল সেটি তুলে দেয়ায় প্যাসেঞ্জার বাড়ছে; কিন্তু এই মাসে যে কয়টা ফ্লাইট ছিল সেগুলো শেষ।
পাঠকের মন্তব্য