মহামারী করোনা ভাইরাসের কারণে বাংলাদেশসহ বিশ্বের প্রায় সব দেশের বিমান ক্ষাতের ব্যবসার ভাটা শুরু হয় চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে।
বিভিন্ন দেশের আরোপিত নিয়মনীতির কারণে ফ্লাইট স্থগিত ও বাতিল হয়ে যায়।
উড়োজাহাজ দিয়ে ফ্লাইট পরিচালনা করা হোক বা না হোক, এর পেছনে নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয় রয়েছে মোটা অঙ্কের।
এর ওপর লিজে আনা উড়োজাহাজের ভাড়া পরিশোধ, সিভিল এভিয়েশনের অ্যারোনটিক্যাল ও নন-অ্যারোনটিক্যাল চার্জ, কর্মীদের বেতন, অফিস ভাড়াসহ বিভিন্ন ব্যয় টানতে গিয়ে তছনছ বাংলাদেশের বিমান খাত।
মার্চ থেকে জুন পর্যন্ত প্রতি মাসে ১০০ কোটি টাকার লোকসান গুনেছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।
বর্তমানে অভ্যন্তরীণ সব রুটসহ চীনের গুয়াঞ্জু ও কুয়ালালামপুর রুটে ফ্লাইট চালু আছে বিমান সংস্থাটির।
সর্বশেষ আপডেট: ২২ আগস্ট ২০২০, ২৩:৩৫
পাঠকের মন্তব্য